লকডাউনের দিনে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা আলিপুর চিড়িয়াখানায়

20th August 2020 7:57 pm কলকাতা
লকডাউনের দিনে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা আলিপুর চিড়িয়াখানায়


পিয়ালী ঘোষ ( কলকাতা ) : লকডাউনে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা আলিপুর চিড়িয়াখানায়। বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গেলেন ২ জন। আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে আরও ১ জন।জানা গিয়েছে, চিড়িয়াখানার ভিতর বিলবোর্ড লাগানোর সময় দুর্ঘটনা। ওই বিলবোর্ড লাগানোর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল একটি বেসরকারি বিজ্ঞাপন সংস্থাকে। মৃত ২ জন ওই বিজ্ঞাপন সংস্থার কর্মী বলে জানা গিয়েছে।জানা গিয়েছে, ঘটনাটি ঘটেছে সকাল সাড়ে ১১টা নাগাদ হাতির এনক্লোজারের উল্টোদিকে। ঘটনাটি যখন ঘটে সেই সময় প্রায় জনা ১৫ জন ভিতরে ছিলেন। চিড়িয়াখানার এক কর্মী জানান, দুজনই ঘটনাস্থলে মারা যান।সূত্রের খবর, যে দুজন মারা গিয়েছেন, তাঁদের একজন প্রদীপ দাস ওড়িশার ভদ্রকের বাসিন্দা। এখানে তিনি চিংড়িঘাটায় থাকতেন। আরেকজন তারিণী দাস মুর্শিদাবাদের কান্দির বাসিন্দা। আহত ব্যক্তির নাম রিন্টু দাস। তিনি ভদ্রকের বাসিন্দা।তবে প্রশ্ন উঠছে, কীভাবে লকডাউনের দিন সরকারি জায়গায় কাজ করছিল বেসরকারি সংস্থা? কার অনুমতিতে তাঁরা ভেতরে ঢুকেছিলেন? এই প্রশ্নগুলিই এখন ঘোরোফেরা করছে।





Others News

পর্ণশ্রীতে মা ও ছেলের নৃশংস খুনের কিনারা পুলিশের

পর্ণশ্রীতে মা ও ছেলের নৃশংস খুনের কিনারা পুলিশের


নিজস্ব সংবাদদাতা ( কলকাতা ) :  পর্ণশ্রীতে মা-ছেলেকে নৃশংভাবে খুনের কিনারা। ধৃতদের একজন সন্দীপ দাস(৩২) ও অন্যজন সঞ্জয় দাস(৪৪)। বাড়ি মহেশতলা থানার শ্যামপুরের ঘোষপাড়া তে। জেরায় তারা অপরাধের কথা কবুল করেছে। রবিবার সাংবাদিক বৈঠকে এমনটাই জানালেন জয়েন্ট সিপি ক্রাইম।

গ্রেফতার মৃতার দুই মাসতুতো ভাই। ধৃতদের বাড়ি মহেশতলায়। জেরায় অপরাধ কবুল করেছে ধৃতরা। ধৃতদের অনেক টাকা ধার হয়ে গিয়েছিল। মৃতের পরিবারের কাছে অনেক টাকা, গয়না ঘরে ছিল এমনই ধারণা ছিল ধৃতদের। পরিকল্পনা করেই বাড়িতে গিয়েছিল ধৃতরা। ধৃতরা জানত, ওই সময়ে তাদের দিদি সুস্মিতা মন্ডল একা থাকত। মাকে খুনের সময় ছেলে তমজিৎ মন্ডল দেখে ফেলে, সেইজন্যই ছেলেকে খুন। জানালেন জয়েন্ট সিপি ক্রাইম মুরলিধর শর্মা।
ধৃত সন্দীপ দাস ও অন্যজন সঞ্জয় দাস কে আগামীকাল আলিপুর আদালতে তোলা হবে।